Skip to main content

Maizbhandar Darbar Sharif 2019

 Maizbhandar Darbar Sharif  2019


Picture 1: According to Sufi tradition the saints never dies they just take rest in the own tomb. On that perspective we find the devotees are lighting candles and burning fragrant stick (Agar bathi) to pay homage at the tomb of   their beloved Bajan Kebla(Noble father) Ahmadullah Maijbhandari.

Picture 2: Unlike Salafi tradition--death anniversary is a matter of celebration ---according to the Sufi tradition—in fact death is the promotion of life (Sheikh sadi). Hence, we see the jubilant devotees are biting drums give a shout that it is carnival time! 

Picture 3: Every year hundreds of buffalos are slaughtered to feed thousands of the visitors of the Uras Sharif (Death anniversary carnival). Most interestingly none is allowed to leave Darbar Sharif without getting fed tabaruk( Biriyanai(fried rice) cooked with buffello meat) there.

Picture 4: This is the best part of the festival as we find the followers are chanting carols commemorating their bajan kebla(Noble father).The winter mist along with smokes lit by the devotees radiating a mystic environment in the surrounding area. 



Picture 5: As we know Sufism addresses religion through symbol and spirit rather than strictly following the monotonous routine of religion. We can clearly see the enlightened tomb of Bajan Kebla(Noble father) symbolizes the 5 pillars of Islam. In fact, this how Islam was spread all over Bengal fighting shy of/avoiding the observance of strict rules.


Photographs are copyrighted by the author  



For information about Maizbhandar see also

https://en.wikipedia.org/wiki/Syed_Ahmad_Ullah

Comments

Popular posts from this blog

ওই মাংস না খাইলে পাগল অইয়া যাইমু

খলিলুল্লাহর স্বীকারোক্তি ওই মাংস না খাইলে পাগল অইয়া যাইমু ১৯৭৫ সালের তোলপাড় করা নরমাংস খাওয়ার ঘটনা সারা দেশে লোকমুখে ফিরতে ফিরতে একসময় পর্দার আড়ালে চলে যায়। মানসিক চিকিৎসার জন্য খলিলুল্লাহকে পাবনা পাঠানোর মাধ্যমে ঘটনাটি মিলিয়ে যেতে থাকে। তবে যারাই ঘটনাটি শুনেছে, তাদের মনে তা বিভীষিকার সূচনা করেছে। ১৯৯৭ সালের দিকে অনেকটা কাকতালীয়ভাবে প্রতিবেদকের সঙ্গে নরমাংসখেকো খলিলুল্লাহর সাক্ষাৎ মেলে আজিমপুর কবরস্থানের গেটে। লম্বা, বয়সের ভারে কিছুটা কুঁজো, চাপ দাড়িওয়ালা, লুঙ্গি-শার্ট পরা খলিলুল্লাহ নিজেকে সুস্থ দাবি করে। তবে সুস্থ হলে এখনো কেন কবরস্থানের আশপাশে ঘুরে বেড়ায়, এ প্রশ্নের জবাবে সে বলে_তার কোনো আত্দীয়স্বজন বা জ্ঞাতিগোষ্ঠীর সন্ধান জানে না। কেউ তার খোঁজ নিতেও আসেনি। যার কারণে কবরস্থানের এখানে-সেখানে সে ঘুরে বেড়ায়। মানুষ তার পরিচয় পেয়ে দুই-চার টাকা সাহায্য দেয়। তা দিয়ে তার পেট চলে যায়। রাতে কবরস্থানের বাইরে কোনো জায়গায় ঘুমিয়ে পড়ে। মানুষের মাংস ও কলিজা খাওয়ার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে খলিলুল্লাহ প্রথমে কিছুটা ইতস্তত বোধ করে। পরে তাকে পেটপুরে খাওয়ানোর ব্যবস্থা ক...